ভাষা আন্দোলনের পটভূমি

ভাষা আন্দোলনের পটভূমি ব্যাখ্যা কি ছিল এবং রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ কবে গঠিত হয়

একুশে ফেব্রুয়ারি অনুচ্ছেদ গুলো

তমুদ্দিন মজলিস কি?

১৯৪৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আবুল কাশেমের নেতৃত্বে তমদ্দুন মজলিশ (Tamuddun Majlish) নামে একটি সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠে। পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসাবে বাংলাকে চালু করার দাবি নিয়ে এগিয়ে আসে ‘তমদ্দুন মজলিশ’। এটিই ছিল ভাষা আন্দোলনের প্রথম সংগঠন।

তমদ্দুন মজলিশ ভাষা আন্দোলনের প্রথম পুস্তিকা ‘পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা বাংলা না উর্দু’ প্রকাশ করে । এ পুস্তিকার লেখক ছিলেন তিনজন- অধ্যাপক আবুল কাসেম, ড. কাজী মোতাহার হোসেন এবং আবুল মনসুর আহমদ।

পদ্মা সেতু সম্পর্কে বিস্তারিত সাধারণ জ্ঞান জানতে ভিজিট করুন

ডিসেম্বর মাসে তমদ্দুন মজলিশের উদ্যোগে ভাষা আন্দোলনকে রাজনৈতিক রূপদানের জন্য গঠিত হয় প্রথম ‘রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ’) যার আহ্ববায়ক মনোনীত হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নুরুল হক ভূঁইয়া।

তমুদ্দিন মজলিস কবে গঠিত হয়?

১৯৪৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আবুল কাশেমের নেতৃত্বে তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয়। তাই যদি বলা হয়

ভাষা আন্দোলনের সাথে জড়িত প্রতিষ্ঠান তমদ্দুন মজলিস কার নেতৃত্বে গঠিত হয়?
উত্তর- অধ্যাপক আবুল কাসেম।

ভাষা আন্দোলন রচনা ২০ পয়েন্ট

১৯৪৭২ সেপ্টেম্বর তমুদ্দুন মজলিশ গঠন
১৯৪৭ডিসেম্বর মাসে তমুদ্দুন মজলিশ এর উদ্যোগে রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠন
১৯৪৮২ মার্চ সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠন
১৯৪৯১৯৪৯ পূর্ব বাংলা ভাষা কমিটি গঠন(সভাপতি-মওলানা আকরাম খাঁ)
১৯৫২২৬ জানুয়ারি আতাউর রহমানের সভাপতিত্বে গঠন হয় সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম কমিটি
১৯৫২২০ এ ফেব্রুয়ারি ছাত্র আন্দলোনের ভয়ে ভীত হয়ে ১৪৪ ধারা জারি করে সভা সমাবেশ নিষিদ্ধ করেন।
১৯৫২২১ এফেব্রুয়ারি ১৪৪ ধারা ভংগ করে রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই স্লোগান দিতে দিতে ঢাকা মেডিকেলে সমবেত হন।
ভাষা আন্দোলনের প্রথম শহীদ কে হনরফিক উদ্দিন
১৯৫২২২ এ ফেব্রুয়ারিতে শহীদ হন শফিউর রহমান
১৯৫৩দেশব্যাপী “শহীদ দিবস হিসেবে পালিত হয়”
১৯৫৪৯ মে পাকিস্তানের গণপরিষদে বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়
১৯৫৬পাকিস্তানের সংবিধানের ২১৪ নং অনুচ্ছেদে বাংলা ও উর্দু উভয় ভাষাই পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে।
১৯৮৭বাংলা ভাষাকে জাতীয় জীবনের সর্বস্তরে ব্যবহারের জন্য বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে আইন পাশ হয়
প্রথম শহীদ মিনার কোথায় নির্মিত হয়ঢাকা মেডিকেল কলেজ হোস্টেল প্রাঙ্গণে
প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন করেন কেশহীদ শফিউরের পিতা (২৪ ফেব্রুয়ারি)
দেশের বাইরে প্রথম শহীদ মিনার কোথায়জাপানের টোকিও(২০০৫)
ভাষা আন্দোলনের পটভূমি রচনা,ভাষা আন্দোলনের পটভূমি ও তাৎপর্য

ভাষা আন্দোলন কেন হয়েছিল?

ভাষা আন্দোলন ভাষা শহীদদের অবদান
সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয়

১৯৪৭ পাকিস্তানের মোট জনসংখ্যার ৫৬.৪০% লোকের মুখের ভাষা ছিল বাংলা । পাকিস্তানের মাত্র ৩.২৭% লোকের মুখের ভাষা ছিল উর্দু । এমতাবস্থায় ভারত বিভাগের পর পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা কি হবে তা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দেয়।

চৌধুরী খালিকুজ্জামান এবং আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. জিয়াউদ্দিন আহমদ উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার প্রস্তাব দেন। এটিই ছিল মূলত ভাষা আন্দোলন এর কারণ।

তাদের প্রস্তাবের বিরুদ্ধে ভাষাবিজ্ঞানী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ এবং ড. মুহাম্মদ এনামুল হকসহ বেশ ক’ জন বুদ্ধিজীবী প্রবন্ধ লিখে প্রতিবাদ জানান। এ সময়ে ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ একটি ভাষণে বলেছিলেন, “আমরা হিন্দু বা মুসলমান যেমন সত্য, তার চেয়ে বেশি সত্য আমরা বাঙালি।”

আদমশুমারী বা জনশুমারী ২০২২ সম্পর্কে সকল সাধারণ জ্ঞান

রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ কবে গঠিত হয়

১৯৪৭ সালের ডিসেম্বর মাসে তমদ্দুন মজলিশের উদ্যোগে ভাষা আন্দোলনকে রাজনৈতিক রূপদানের জন্য গঠিত হয় প্রথম ‘রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ’ যার আহ্ববায়ক মনোনীত হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নুরুল হক ভূঁইয়া।

অপর দিকে সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয় ১৯৪৮ সালের ২ মার্চ।

১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের সময়

পাকিস্তানের গভর্নর জেনারেলমালিক গোলাম মোহাম্মদ
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীখাজা নাজিমউদ্দীন
পূর্ব বাংলার মুখ্যমন্ত্রীনুরুল আমিন
ভাষা আন্দোলনের সময় পাকিস্তানের গভর্নর জেনারেল কে ছিলেন?, ভাষা আন্দোলনের সময় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী কে ছিলেন?, ভাষা আন্দোলনের সময় পূর্ব বাংলার মুখ্যমন্ত্রী কে ছিলেন?

ভাষা আন্দোলন ভাষা শহীদদের অবদান

ভাষা আন্দোলন ভাষা শহীদদের অবদান
ভাষা আন্দোলন ভাষা শহীদদের অবদান

(২০ ফেব্রুয়ারি) ছাত্র আন্দোলনের ভয়ে ভীত হয়ে নুরুল আমিন সরকার ১৪৪ ধারা জারি করে এবং সভা সমাবেশ নিষিদ্ধ করে।

(২১ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা সংগঠিতভাবে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে ‘রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই’ শ্লোগান দিতে দিতে বর্তমান ঢাকা মেডিকেল কলেজ চত্বরে সমবেত হয়।

পুলিশউপস্থিত ছাত্র-জনতাকে ছত্রভঙ্গ করতে কাদুনে গ্যাস নিক্ষেপ করলে ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষ বাধে।

তারিখ শব্দটি কোন ভাষা থেকে এসেছে

সেদিন মিছিলে অংশ নেয়া রফিক উদ্দিন পুলিশের গুলিতে ঘটনাস্থলেই শহিদ হন। তিনি বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের প্রথম শহিদ।

পুলিশের গুলিতে আরও শহিদ হন আবুল বরকত, আব্দুস সালাম, আব্দুল জব্বার, ওহিউল্লাহ (৯ বছরের শিশু) প্রমুখ ।

নাম-আবুল বরকত (ডাকনাম আবাই)
জন্ম ১৯২৭ খ্রি. বাবলা, মুর্শিদাবাদ
পেশা | ছাত্র (ঢাবি- রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ)

নাম-আবদুস সালাম, জন্ম ১৯২৫ খ্রি. ফেনী জেলায়
পেশা | চাকরি (পিয়ন পদে)

নাম-আব্দুল জব্বার
জন্ম ১৯১৯ খ্রি. পাঁচুয়া, ময়মনসিংহ
পেশা দর্জি

নাম-রফিক উদ্দিন আহমদ
জন্ম ১৯২৬ খ্রি. মানিকগঞ্জ জেলায়
পেশা | ছাত্র (তৎকালীন জগন্নাথ কলেজ

নাম-শফিউর রহমান
জন্ম ১৯১৮ খ্রি. কোন্নগর, ২৪ পরগনা
পেশা | চাকরি (হাইকোর্টের কেরানি)

(২২ ফেব্রুয়ারি) পুলিশের গুলি বর্ষণের প্রতিবাদে বিশাল শোভা যাত্রা বাহির হয় । এ শোভাযাত্রার
উপরও পুলিশ গুলিবর্ষণ করে। ফলে শফিউর রহমান মৃত্যুবরণ করেন।

ভাষা আন্দোলনের প্রথম শহীদ কে

২০ এ ফেব্রুয়ারি যখন নুরুল আমিন সরকার ১৪৪ ধারা জারি করে সভা সমাবেশ নিষিদ্ধ করলেন তারপরদিনই ছাত্রসমাজ রাস্তায় এর প্রতিবাদে বের হয়ে আসেন।সেদিন পুলিশ নির্বিচারে তাদের উপর গুলি চালান এবং সেখানেই সর্বপ্রথম শহীদ হন তৎকালীন জগন্নাথ কলেজ নাম রফিক উদ্দিন আহমদ।

এছাড়াও সেদিন আরও শহিদ হন

  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র আবুল বরকত।
  • আবদুস সালাম যার জন্ম ফেনী জেলায়।
  • ময়মনসিংহের আব্দুল জব্বার যিনি পেশায় দর্জি ছিলেন।
  • এবং শহিদ শফিউর যিনি হাইকোর্টের কেরানী ছিলেন।

ভাষা আন্দোলনের পটভূমি কি ছিল

ভাষা আন্দোলন ভাষা শহীদদের অবদান
ভাষা আন্দোলন রচনা

১৯৫০ সালে ২৮ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খান কর্তৃক গণপরিষদে পেশকৃত মূলনীতি কমিটির রিপোর্টে’ উর্দুকে একমাত্র রাষ্ট্রভাষা হিসেবে উল্লেখ করায় সারা পূর্ব বাংলার জনগণ এবং গণপরিষদের বাঙালি সদস্যগণ বিক্ষুব্ধ হন।

বাংলাদেশের মোট নদীর সংখ্যা কত

১৯৫২ সালের ২৬ জানুয়ারি নিখিল পাকিস্তান মুসলিম লীগের ঢাকা অধিবেশনে এবং পল্টন ময়দানের জনসভায় পাকিস্তানের তদানীন্তন প্রধানমন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দিন ঘোষণা করেন যে, ‘উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা।

এ ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় ৩০ জানুয়ারি ঢাকায় প্রতিবাদ দিবস পালিত হয়। ৩১ জানুয়ারি ঢাকা বার লাইব্রেরি হলে সর্বদলীয় কর্মীসমাবেশে সকল রাজনৈতিক দলের সদস্য সমবায়ে একটি ‘সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা কার্যকরী পরিষদ গঠিত হয়। এ সভায় স্থির হয় যে ২১ ফেব্রুয়ারি প্রদেশব্যাপী রাষ্ট্রভাষা দিবস পালন করা হবে।

ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস

২১ ফেব্রুয়ারি দিবসের কর্মসূচিকে সফল করে তোলার জন্য ৪ ফেব্রুয়ারি ‘হরতাল’ এবং ১১ ও ১৩ ফেব্রুয়ারি সাফল্যের সাথে ‘পতাকা দিবস’ পালিত হয়। কারাগারে আটক অবস্থায় ১৯৫২ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি ‘রাষ্ট্রভাষা বাংলা’ ও ‘বন্দি মুক্তির দাবিতে শেখ মুজিবুর রহমান ও আওয়ামী লীগ নেতা মহিউদ্দিন আহমদ আমরণ অনশন ধর্মঘট শুরু করেন।

অন্যদিকে, ‘রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই’ ব্যাজ বিক্রি করে ২১ ফেব্রুয়ারি রাষ্ট্রভাষা দিবস পালনের জন্য ছাত্রছাত্রীরা অর্থ সংগ্রহ শুরু করে। নুরুল আমীন সরকার ২০ফেব্রুয়ারি বিকাল ৫ টা থেকে ঢাকা শহরে এক মাসের জন্য ১৪৪ ধারা জারি করে এবং সভা, শোভাযাত্রা নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। সংগ্রামী ছাত্র সমাজ ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে সভা, শোভাযাত্রা ও বিক্ষোভ প্রদর্শনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।

ভাষা আন্দোলনের কারণ ও ফলাফল

ভাষা আন্দোলন ভাষা শহীদদের অবদান
রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ

বাঙালী জাতীয়তাবাদের ঊন্নেষই মূলত ভাষা আন্দোলনের প্রধান ভিত্তি হিসেবে ধরা হয়ে থাকে। ১৯৫২ সালে ২১ ফেব্রুয়ারি বিভিন্ন স্কুল কলেজের ছাত্রছাত্রীরা ছোট ছোট শোভাযাত্রাসহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পুরানো কলাভবন প্রাঙ্গণে মিলিত হয়।

ছাত্রনেতা গাজীউল হকের সভাপতিত্বে বিশ্ববিদ্যালয় কলাভবনের আমতলায় যে ঐতিহাসিক সভা শুরু হয় সেখানে ছাত্রনেতা আবদুল মতিনের প্রস্তাবে ১৪৪ ধারা ভংগ করে শোভাযাত্রাসহ মায়ের ভাষা বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবি পেশ করার জন্য প্রাদেশিক পরিষদ ভবনে (বর্তমান জগন্নাথ হল মিলনায়তনে) যাবার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

বিশ্ববিদ্যালয় গেটের বাইরে সশস্ত্র পুলিশ প্রহরা ভেদ করে অসংখ্য দলে বিভক্ত হয়ে ছাত্র- ছাত্রীরা শান্তিপূর্ণভাবে এগিয়ে চলতে থাকে।মুখে ছিল তাদের ‘রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই’ শ্লোগান। পুলিশ অত্যাচার নিপীড়ন চালায়। পূর্ব বাংলা ব্যবস্থাপক পরিষদ সদস্য মওলানা আবদুল রশীদ তর্কবাগীশ এবং আজাদ পত্রিকার সম্পাদক ও ব্যবস্থাপক পরিষদ সদস্য জনাব আবুল কালাম শামসুদ্দিন নির্লজ্জ, পাশবিক পুলিশী হামলার প্রতিবাদে মুসলিম লীগ পরিষদী দল থেকে সেদিনই পদত্যাগ করেন।

ভাষা আন্দোলনের শহীদ স্মৃতিকে অম্লান করে রাখার জন্য মেডিক্যাল কলেজ হোস্টেল প্রাঙ্গণে রাতারাতি ছাত্রদের দ্বারা গড়ে উঠে শহীদ মিনার যা ২৪ ফেব্রুয়ারি উদ্বোধন করেন শহীদ শফিউর রহমানের পিতা। ২৬ ফেব্রুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে শহীদ মিনারের উদ্বোধন হয়।

আরও জানতে এখানে ভিজিট করুন

ভাষা আন্দোলনের তাৎপর্য ব্যাখ্যা কর

  • পাকিস্তানের কত % বাংলাভাষী ছিল।
  • উত্তর- ৫৬%
  • “আমরা হিন্দু বা মুসলমান যেমন সত্য; তার চেয়ে বেশি সত্য আমরা বাঙালি”- উক্তিটি করেন-
  • উত্তর- ড.মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ্
  • কিসের ভিত্তিতে পূর্ব বাংলায় ভাষা আন্দোলন হয়েছিল?
  • উত্তর- বাঙালি জাতীয়তাবাদ
  • বাঙালি জাতীয়তাবাদের মূল ভিত্তি হল
  • উত্তর- ভাষা ও সংস্কৃতি
  • ভাষা আন্দোলন শুরু হয়?
  • উত্তর- ১৯৪৭ সালে
  • তমদ্দুন মজলিশ ছিল একটি?
  • উত্তর- সাংস্কৃতিক সংগঠন
  • বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে প্রথম কোন সংগঠনটি প্রতিষ্ঠিত হয়?
  • উত্তর- তমুদ্দিন মজলিস
  • তমদ্দুন মজলিস কোন সনে প্রতিষ্ঠিত?
  • ১৯৪৭ সালে
  • পাকিস্তান শাসনতান্ত্রিক পরিষদের (Constituent Assembly) ধারা বিবরণীতে বাংলা ভাষা ব্যবহারের দাবি কে প্রথম করেছিলেন?
  • উত্তর- নীরেন্দ্রনাথ দত্ত

কত সালে ‘রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ’ গঠিত হয়?

১৯৪৭ সালে

সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম কমিটি’ (All Parties State language movement
Committee) কোন সালে গঠিত হয়?

১৯৫২

২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি বাংলা সাল কত ছিল?

১৩৫৮

About Author

Similar Posts