বাঙালির গৌরবময় ইতিহাস: ষোড়শ থেকে বিংশ শতক পর্যন্ত
শ্রী চৈতন্য দেব থেকে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর পর্যন্ত বাঙালির অবদান ও সাফল্যের কাহিনী
বাঙালির ইতিহাস এক অমর কাহিনীর মতো, যা আমাদের গর্ব এবং ঐতিহ্যের প্রতিফলন ঘটায়। ষোড়শ শতক থেকে শুরু করে বিংশ শতক পর্যন্ত বাঙালির অবদান এবং সাফল্যের গল্প আজও আমাদের অনুপ্রেরণা যোগায়। এই নিবন্ধে আমরা বাঙালির ইতিহাসের কিছু গুরুত্বপূর্ণ মোমেন্ট এবং ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা করবো।
ষোড়শ শতক: শ্রী চৈতন্য দেবের যুগ
শ্রী চৈতন্য দেব: মানস বিপ্লবের পথিকৃৎ
ষোড়শ শতকে শ্রী চৈতন্য দেব বাঙালি সমাজে এক মানস বিপ্লবের সূচনা করেন। তিনি জাতপাতের শত্রুবেড়া কে কি অবলীলায় গুঁড়িয়ে দিয়েছিলেন এই মহামানব। ব্রাহ্মণ ও চন্ডাল, ধর্মীয় বিধর্মী এমন সম্পূর্ণ বিপরীত দের একাসনে বসাতে ভয় পাননি, দ্বিধা করেন নি।
সপ্তদশ ও অষ্টাদশ শতক: আলোছায়ায় ঘেরা ইতিহাস
সপ্তদশ ও অষ্টাদশ শতকের বাঙালীর ইতিহাস ততো স্পষ্ট নয়। আলোছায়ায় ঘেরা! বঙ্কিমচন্দ্রের ভাষায় “বাঙালির ইতিহাস নাই।”
উনবিংশ শতক: বাঙালির কীর্তিগাথা
ঐ দুটি শতক ছেড়ে এলে উনবিংশ শতক বাঙালীর কীর্তিগাথায় আকাশ, বাতাস মুখরিত। এই শতকেই শ্রেষ্ঠ ধর্ম পুরুষ শ্রী রামকৃষ্ণ দেব – এক নিরক্ষর শিক্ষিতদের অসামান্য উচ্চ শিখরে উঠিয়েছিলেন – “যতো মত! তত পথ।”
ধর্ম ও অর্থনীতি: দ্বারকানাথ ঠাকুর ও অন্যান্য
ধর্ম সম্পর্কে এমন ভাবে যখন উজ্জীবিত করছেন পরমহংস তার কিছু কিছু আগেই অর্থ সঞ্চয়ের নানা পথে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেছেন জোড়াসাঁকোর প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর (১৭৯৪ – ১লা আগস্ট, ১৮৪৬)।
দ্বারকানাথ ঠাকুরের অবদান
- জমিদারি: জমিদারি, জলপথে ব্যবসা, খনির মালিকানা, সম্ভ্রান্ত বিপণির পত্তন এমন কি কালাপাণি পার হয়ে বিলেত যাত্রার দুঃসাহস দেখিয়েছেন প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর।
- অর্থনৈতিক সাফল্য: তাঁর ঐশ্বর্য ও প্রাচুর্য এখনো এক ইতিহাস! রুপকথার মতো মুখ্য বিষ্ময়ে ভরপুর।
অন্যান্য ব্যক্তিত্ব
- রামদুলাল দে: রামদুলাল দে ও স্যার রাজেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় কিংবদন্তী হিসেবে খ্যাত।
বাঙালির জীবনধারা: অশিক্ষা, কুশিক্ষা, কুসংস্কার
ধর্মে অগ্রণী, অর্থে প্রতিস্থিত হলেও বাঙালি পুরো তখনো যুক্তিবাদি, আধুনিক জীবনধারার শরিক হতে পারেনি। রেনেসাঁসের আলোয় কিছু বাঙালি আলোকিত হলেও বাঙালির জীবনে ছিল অশিক্ষা, কুশিক্ষা, কুসংস্কার।
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর: বাঙালির আলোক সামান্য পুরুষ
এক অনন্ধকার ঘুর্নিতে ঘুরপাকের সময় এক আলোক সামান্য পুরুষ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের আবির্ভাব। বাঙালীকে টেনে তুললেন অনেকটা উপরে। তিনি শুধু মহাপন্ডিত কি মানবদরদী নন এক একক ব্যক্তিত্ব।
বিবেকানন্দ: বাঙালি যুবসমাজের রাজা
এই কল্যাণকারী নির্মিত পথে বাঙালিকে আত্মজাগরণের মন্ত্রে দীক্ষিত করে তুললেন বিবেকানন্দ। বাঙালি যুবসমাজের তিনি রাজা। তাঁর আহ্ববানের ডাক কেউ উপেক্ষা করতে পারে নি।
বিবেকানন্দের অবদান
- স্বল্পপরিমিত জীবনে আইকন: স্বল্পপরিমিত জীবনে তিনি আইকন -এ পরিণত হয়েছিলেন।
- বাঙালির শ্রেষ্ঠত্ব: তিনি অলস, অকর্ম, মন্দভাষী, ঈর্ষাপরায়ণ, ভীরু, কলহ প্রিয় বাঙালির কঠোর নিন্দে করেছিলেন ঠিকই কিন্তু বাঙালির শ্রেষ্ঠত্ব নিয়ে গর্ব ছিল প্রখর।
উনিশ শতকের নয়া জাগৃতি
উনিশ শতকের নয়া জাগৃতি বাঙালির প্রাচুর্য কেযে বাড়িয়েছিল তা শুধু নয় বিশ্বসাহিত্যের পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছিল। এই সময় অমরত্বের সাধনায় সিদ্ধি লাভ করেছিলেন কাব্যে মাইকেল মধুসুদন, গদ্যে বঙ্কিমচন্দ্র। আরও অনেকে যুক্ত আছেন এই মহাসাধনায়, তবে এঁরা দুজন ছাপিয়ে আছেন।
মাইকেল মধুসুদন
- মহাকাব্য: মধুসুদন শুধু মহাকাব্য নয়।
- সনেট: এক নতুন ধারা সাহিত্যের “সনেট” নির্মাণ করে গেছেন।
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
- গদ্য সাহিত্য: গদ্য সাহিত্যে বঙ্কিমচন্দ্রের ভূমিকা অগ্রপথিকের।
- বাংলা উপন্যাস: তাঁর হাতেই বাংলা উপন্যাসের শিল্প-সৃস্টির পুর্নপ্রতিষ্ঠিত।
বিংশ শতক: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের যুগ
এই শতকের শেষ ভাগ হতে বিংশ শতকের মধ্যভাগ অবধি বাঙালির সাহিত্যে ও জীবনে প্রতীক পুরুষ রবীন্দ্রনাথ। একটি দীর্ঘস্থায়ী যুগ তাঁর নামেই চিহ্নিত। বস্তুতঃ বাঙালির শ্রেষ্ঠ প্রতিভার নাম রবীন্দ্রনাথ।
রবীন্দ্রনাথের অবদান
- জীবন যাপনে: আমাদের জীবন যাপনে তিনি যে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছেন, তার তুলনা হাতে গোনা।
- সাহিত্য ও সংস্কৃতি: রবীন্দ্রনাথে আজও বাঙালি ঋদ্ব।
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়: বাঙালির পারিবারিক জীবনের রুপকার
সাহিত্যের সুত্রে মনে পড়বে অবশ্যই শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। বাঙালির পারিবারিক জীবনের রুপকার ও কথক শরৎচন্দ্র। তাঁর জনপ্রিয়তা কে এখনো কেউ হার মানাতে পারেনি। আরও অনেক সাহিত্যকার এখানে নিরুচ্চারিত থেকে গেলেন, তাঁরাও কোন না কোন ভাবে সৃস্টির নিরিখে সেরা, অবিস্মরণীয়।
বিজ্ঞানসাধনায় বাঙালির অবদান
বিজ্ঞানসাধনায়, আবিস্কারের তপস্যায় জগদীশ চন্দ্র, প্রফুল্লচনন্দ্র থেকে সত্যন্দ্রনাথ বসু পর্যন্ত একটি রেখা টেনে আনলে দেখবো বাঙালি বৈজ্ঞানিকদের অবদান আপামর বাঙালির মাথা উঁচু করে রাখবার পক্ষে যথেষ্ট। এঁরা সবাই প্রবাদ প্রতিম।
বাঙালির গর্ব: ভাষা ও সংস্কৃতি
আমাদের গর্ব যে ভাষা, সেই ভাষা সাম্রাজ্যে সসন্মানে অধিষ্ঠিত আছেন সুনিতিকুমার চট্টোপাধ্যায় প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যে আশ্চর্য বন্ধন গগনেন্দ্র, অবনীন্দ্র, নন্দলাল বসু, গণেশ পাইন, বিকাশ ভট্টচার্য এক রং তুলির অপরুপ রুপকথা।
বাঙালির বীরত্ব: স্বাধীনতা সংগ্রাম
সেই যে বঙ্কিমচন্দ্র তাঁর স্বভাব সিদ্ধ পরিহাসে বলেছিলেন, “বাঙালি চিরকাল দুর্বল, ভীরু ঘুঁসি দেখিলেই পলাইয়া যায়, তাঁর এই জ্বলন্ত কশাঘাতের প্রতিবাদ মাস্টারদা সূর্য সেন, অনির্বান দেশপ্রেমিক সুভাষচন্দ্র বসু।
চিকিৎসা শাস্ত্রে বাঙালির অবদান
চিকিৎসা শাস্ত্রে ডা. বিধানচন্দ্র প্রবাদ কেও যেন ছাড়িয়ে গিয়েছেন। অর্থনিতিবিদ অধ্যাপক অমর্ত্য সেন নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন বলেই নন, প্রজ্ঞা, মেধা চিন্তা চেতনারও এক শ্রেষ্ঠ বাঙালি।
বাংলা রঙ্গমঞ্চ ও সংগীত
বাংলা রঙ্গমঞ্চে যদি উনিশ শতকে গিরিশ চন্দ্র, বিনোদিনী দাসী শ্রেষ্ঠত্বের শিরোপা পেয়ে থাকেন তাহলে বিশ শতকে শিশির কুমার ভাদুরী ও শম্ভু মিত্র অবিস্মরণীয়।
নৃত্যে উদয়শংকর, সেতারে রবিশংকর, কণ্ঠসংগীতে কিশোর কুমার, মান্না দে, সরোদে আলি আকবর খান বাঙালির মুখে মুখে। চলচ্চিত্র পরিচালক সত্যজিৎ রায় বিশ্বসেরাদের একজন। তাঁর অবদানে বাঙলির গৌরব অম্লান।
রুপোলি পর্দার নায়ক উত্তম কুমার, তাঁর ছেড়ে যাওয়া জায়গা আজও রিক্ত হয়ে আছে। নায়িকা সুচিত্রা সেন এযাবৎ অদ্বিতিয়া মৃত্যু তাঁর জনপ্রিয়তার কাছে হার মেনেছে।
আধুনিক বাংলা সাহিত্য
আধুনিক বাংলা সাহিত্যে তারাশংকর, বিভুতিভুষণ, মাণিক বন্দোপাধ্যায়, আশাপুর্ণা দেবী, বুদ্ধদেব বসু, সমরেশ বসু, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়, কাব্যে শক্তি চট্টোপাধ্যায় – আজও হেমন্তের আলো সেই পোস্টম্যান ডাকবাক্সে রোজ রেখে যাচ্ছেন তাঁর পত্রবাণী – “মানুষ বড়ো কাঁদছে, তুমি মানুষ হয়ে পাশে দাঁড়াও।”
ক্রীড়ানৈপুন্যে বাঙালির অবদান
ক্রীড়ানৈপুন্যে ফুটবলে গোষ্ঠ পাল হন যদি দুর্জর চীনের প্রাচীর, তবে চুনী গোস্বামী গ্রেট ব্যরিয়ার রিফ। ক্রিকেটে বিজয় পতাকা পংকজ রায়ের বহন করে ক্রিকেটের জন্মভুমি জয় করেছেন সৌরভ গাঙ্গুলি, আমাদের দাদা কলকাতার প্রিন্স। আর মানুষ কে জাদুবিদ্যার মায়াজলের বন্ধনে বেঁধেছেন জাদুকর পি. সি. সরকার।
বাঙালির ইতিহাস এবং অবদান
শতাব্দী | ব্যক্তিত্ব | অবদান |
---|---|---|
ষোড়শ শতক | শ্রী চৈতন্য দেব | মানস বিপ্লবের পথিকৃৎ, জাতপাতের শত্রুবেড়া কে কি অবলীলায় গুঁড়িয়ে দিয়েছিলেন। |
উনবিংশ শতক | শ্রী রামকৃষ্ণ দেব | শ্রেষ্ঠ ধর্ম পুরুষ, “যতো মত! তত পথ।” |
উনবিংশ শতক | দ্বারকানাথ ঠাকুর | জমিদারি, জলপথে ব্যবসা, খনির মালিকানা, সম্ভ্রান্ত বিপণির পত্তন। |
উনবিংশ শতক | ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর | মহাপন্ডিত ও মানবদরদী, বাঙালির আত্মজাগরণের মন্ত্রে দীক্ষিত করেছেন। |
উনবিংশ শতক | বিবেকানন্দ | বাঙালি যুবসমাজের রাজা, আত্মজাগরণের মন্ত্রে দীক্ষিত করেছেন। |
উনবিংশ শতক | মাইকেল মধুসুদন | মহাকাব্য ও “সনেট” নির্মাণ করেছেন। |
উনবিংশ শতক | বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় | গদ্য সাহিত্যে অগ্রপথিক, বাংলা উপন্যাসের শিল্প-সৃস্টির পুর্নপ্রতিষ্ঠিত। |
বিংশ শতক | রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর | সাহিত্য, সংস্কৃতি, শিক্ষা ও সমাজে অবদান। |
বিংশ শতক | শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় | বাঙালির পারিবারিক জীবনের রুপকার ও কথক। |
বিংশ শতক | জগদীশ চন্দ্র বসু | বিজ্ঞানসাধনায় অবদান। |
বিংশ শতক | সত্যজিৎ রায় | চলচ্চিত্র পরিচালক, বিশ্বসেরাদের একজন। |
বিংশ শতক | উত্তম কুমার | রুপোলি পর্দার নায়ক। |
বিংশ শতক | সুচিত্রা সেন | রুপোলি পর্দার নায়িকা। |
বিংশ শতক | সৌরভ গাঙ্গুলি | ক্রিকেটার, আমাদের দাদা কলকাতার প্রিন্স। |
বিংশ শতক | রামদুলাল দে | কিংবদন্তী হিসেবে খ্যাত। |
বিংশ শতক | স্যার রাজেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় | কিংবদন্তী হিসেবে খ্যাত। |
বিংশ শতক | সুনিতিকুমার চট্টোপাধ্যায় | ভাষা সাম্রাজ্যে সসন্মানে অধিষ্ঠিত। |
বিংশ শতক | গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুর | আশ্চর্য বন্ধন। |
বিংশ শতক | অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর | আশ্চর্য বন্ধন। |
বিংশ শতক | নন্দলাল বসু | অপরুপ রুপকথা। |
বিংশ শতক | গণেশ পাইন | অপরুপ রুপকথা। |
বিংশ শতক | বিকাশ ভট্টচার্য | অপরুপ রুপকথা। |
বিংশ শতক | সূর্য সেন | বাঙালি চিরকাল দুর্বল, ভীরু ঘুঁসি দেখিলেই পলাইয়া যায়, তাঁর এই জ্বলন্ত কশাঘাতের প্রতিবাদ। |
বিংশ শতক | সুভাষচন্দ্র বসু | অনির্বান দেশপ্রেমিক। |
বিংশ শতক | ডা. বিধানচন্দ্র রায় | চিকিৎসা শাস্ত্রে প্রবাদ। |
বিংশ শতক | অমর্ত্য সেন | নোবেল পুরস্কার প্রাপ্ত, প্রজ্ঞা, মেধা চিন্তা চেতনারও এক শ্রেষ্ঠ বাঙালি। |
বিংশ শতক | গিরিশ চন্দ্র | উনিশ শতকে গিরিশ চন্দ্র, বিনোদিনী দাসী শ্রেষ্ঠত্বের শিরোপা পেয়ে থাকেন। |
বিংশ শতক | বিনোদিনী দাসী | উনিশ শতকে গিরিশ চন্দ্র, বিনোদিনী দাসী শ্রেষ্ঠত্বের শিরোপা পেয়ে থাকেন। |
বিংশ শতক | শিশির কুমার ভাদুরী | বিশ শতকে শিশির কুমার ভাদুরী ও শম্ভু মিত্র অবিস্মরণীয়। |
বিংশ শতক | শম্ভু মিত্র | বিশ শতকে শিশির কুমার ভাদুরী ও শম্ভু মিত্র অবিস্মরণীয়। |
বিংশ শতক | উদয়শংকর | নৃত্যে উদয়শংকর। |
বিংশ শতক | রবিশংকর | সেতারে রবিশংকর। |
বিংশ শতক | কিশোর কুমার | কণ্ঠসংগীতে কিশোর কুমার। |
বিংশ শতক | মান্না দে | কণ্ঠসংগীতে মান্না দে। |
বিংশ শতক | আলি আকবর খান | সরোদে আলি আকবর খান। |
বিংশ শতক | তারাশংকর | আধুনিক বাংলা সাহিত্যে তারাশংকর। |
বিংশ শতক | বিভুতিভূষণ | আধুনিক বাংলা সাহিত্যে বিভুতিভূষণ। |
বিংশ শতক | মাণিক বন্দোপাধ্যায় | আধুনিক বাংলা সাহিত্যে মাণিক বন্দোপাধ্যায়। |
বিংশ শতক | আশাপূর্ণা দেবী | আধুনিক বাংলা সাহিত্যে আশাপূর্ণা দেবী। |
বিংশ শতক | বুদ্ধদেব বসু | আধুনিক বাংলা সাহিত্যে বুদ্ধদেব বসু। |
বিংশ শতক | সমরেশ বসু | আধুনিক বাংলা সাহিত্যে সমরেশ বসু। |
বিংশ শতক | সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় | আধুনিক বাংলা সাহিত্যে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়। |
বিংশ শতক | শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় | আধুনিক বাংলা সাহিত্যে শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়। |
বিংশ শতক | শক্তি চট্টোপাধ্যায় | আধুনিক বাংলা সাহিত্যে শক্তি চট্টোপাধ্যায়। |
বিংশ শতক | গোষ্ঠ পাল | ফুটবলে গোষ্ঠ পাল হন যদি দুর্জর চীনের প্রাচীর। |
বিংশ শতক | চুনী গোস্বামী | ফুটবলে চুনী গোস্বামী গ্রেট ব্যরিয়ার রিফ। |
বিংশ শতক | পংকজ রায় | ক্রিকেটে বিজয় পতাকা পংকজ রায়ের বহন করে। |
বিংশ শতক | পি. সি. সরকার | জাদুকর পি. সি. সরকার। |
সমাপ্তি
বাঙালির ইতিহাস এক অমর কাহিনীর মতো, যা আমাদের গর্ব এবং ঐতিহ্যের প্রতিফলন ঘটায়। ষোড়শ শতক থেকে শুরু করে বিংশ শতক পর্যন্ত বাঙালির অবদান এবং সাফল্যের গল্প আজও আমাদের অনুপ্রেরণা যোগায়। এই নিবন্ধে আমরা বাঙালির ইতিহাসের কিছু গুরুত্বপূর্ণ মোমেন্ট এবং ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা করেছি।
বাঙালির গৌরব এবং সাফল্যের এই কাহিনী আমাদের অনুপ্রেরণা যোগায় এবং আমাদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের প্রতি গর্ব জাগায়। আমরা যেন এই ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দিতে পারি।
Discover more from অভিযাত্রী
Subscribe to get the latest posts sent to your email.